Skip to main content

৪৫টি শিরক! যা আমরা না জেনে নিয়মিত করে থাকি!!

 ৪৫ টি অজানা শিরক 

আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ , Extraordianary - এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম । আজ আমরা ৪৫ টি শিরক সম্পর্কে জানবো যা আমরা নিয়মিত করে থাকি। 

শিরক হচ্ছে সকল পাপের চাইতে বড় পাপ। যা আল্লাহ তায়ালা কখনো ক্ষমা করবে না । যদি কোন ব্যাক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করে মারা যায় তাহলে তাকে চিরস্থায়ী জাহান্নামে থাকতে হবে। শিরক এর ভয়াবহতা এত বেশি যে ,শিরক মানুষের সব আমল নষ্ট করে দেয়। মানুষকে চিরস্থায়ী জাহান্নামের দিকে ঠেলে দেয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন;

" নিশ্চই আল্লাহ তায়ালা তার সাথে শিরক এর অপরাধ ক্ষমা করবেন না । আর ইহা ব্যাতিত জাকে ইচ্ছা ( তার অন্যান্য অপরাধ ) ক্ষমা করে দেন।" (সূরা আন নিশা আয়াত ৪৮)

হাদিসে বর্ণিত আছে;

"যে ব্যাক্তি আল্লাহর সাথে কিছু শরিক না করে মারা যাবে ,সে জান্নাতে প্রবেস করবে।আর যে ব্যাক্তি আল্লাহর সাথে কিছু শরিক করা অবস্থায় মারা যাবে ,সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।" (মুসলিমঃ ৯৩)

আসুন জেনে নিই ৪৫ টি শিরক সম্পর্কে যা আমরা না জেনে করে থাকি 

আরো পড়ুন ঃ আল্লাহর ৫০টি উপদেশ আপনাকে জ্ঞানী করে দিবে!!



১. গায়রুল্লাহর নামে জিকির করাঃ আল্লাহর জিকিরের ন্যায় কোন নবি- রাসূল, পীর, অলি-আওলিয়া, বুজুর্গ , আলিমের নাম জব করা শিরক। যেমন ঃবিপদে পরলে তাদের নামে অজিফা পরা ।যেমন ঃ ইয়া রাহমাতুল্লিল আলামিন, ইয়া রসুলাল্লাহ , নুরে রসুল,নুরে খোদা, হক বাবা ,হক বাবা  ইয়া বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানি ,ইয়া গাউসিল আজম ইত্যাদি নাম জব করা শিরক ।

২. পীর,ফকির ও কবিরাজের শয়তানি ও কারসাজিকে ওলীর কেরামত মনে করাও শিরক।

৩. নবী,ওলী -আওলিয়া ও পীর বুজুর্গদের খুশি করার জন্য নামাজ ও অন্যান্য ইবাদত করা শিরক। 

৪. [ মূল আল ইসলাহ সিরিজ ,সংকলনে -মুহাম্মদ আব্দুর রব আফফ]

৫. ন্যাংটা বাবায় বিশ্বাসঃ এরূপ বিশ্বাস করা যে ন্যাংটা বাবা ভবিশ্যত বা গায়েব জানেন ,তার ভালো মন্দ করার ক্ষমতা আছে এটা বিশ্বাস করা শিরক।

৬. কোন নেতা ,লিডার বা সরণীয় - বরণীয় ব্যাক্তি বর্গের ছবি, চিত্র , প্রতিকৃতি ,ভাস্কর্য ইত্যাদি তৈরি করা শিরক । মাঠে -ঘাটে ,অফিস -আদালতে  , ও বিশেষ গুরুতপুরন স্থানে এগুলো স্থাপন করা ,এগুলোর উদ্দেশ্যে পুস্পস্থবক অর্পণ করা শিরক।

৭. সমাধি, সৃতিস্তম্ভ ,শহিদ মিনার ঃ সম্মানিত ব্যাক্তিবর্গের স্মরণে সমাধি ,সৃতিস্তম্ভ ,সৃতিসোধ বা শহিদ মিনার নিরমাণ ,এগুলোকে সম্মান জানানো ,সামনে দাড়িয়ে নিরবতা পালন করাও শিরক।

৮. হেদায়াত, সাফায়াত ও মুক্তি আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নিকট কামনা করাও শিরক।

৯. হিন্দুদের অনুকরণে কোন অনুষ্ঠানের শুরুতে বা কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন উপলক্ষে মঙ্গল প্রদিব বা মোম্বাতি জ্বালিয়ে বিশেষ আনুষ্ঠানিকতা পালন করা শিরক।

১০. পীরের চেহারা, আকৃতি ইত্যাদি কল্পনা করে মরাকাবা,ধ্যান ,জিকির বা অন্য জেকোন ইবাদাত করা শিরক।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ১০০টি ইসলামিক নাম ও তার বাংলা অর্থ. Meyeder Islamic Name

১১. জাদু-টোনা,বান মারা একটি শিরক।

১২. একদল ফকির বলেন,আল্লাহ যা করান তাই করি । আল্লাহ সালাত আদায় করান না তাই আদায় করি না । আল্লাহ গাযা টানাচ্ছেন তাই টানি ,তাকদিরে সালাত থাকলে তো সালাত আদায় করব। এরূপ বাটপারি কথা বলাও শিরক।

১৩. সীনায় সীনায় মারেফতি ঃ ভন্ডপীর বা দরবেশ দাবিদার একদল লোক বলে থাকে, কোরয়ান শরিফ মোট ৪০ পারা। ৩০ পারায় জাহেরি এলেমের বিষয় আছে। বাকি ১০ পারা মারেফতি বিদ্যায় ভরা রয়েছে। এই ১০ পারা আমরা সীনায় সীনায় পেয়েছি । শরিয়তের আলেমরা এগুলোর খবর রাখেন না ।এসব ভন্ডদের এমন কথা ও শিরক এর অন্তর্ভুক্ত ।

১৪. অনেকের ধারনা,মুরিদ যখন মারেফতের উচ্চ শিখরে পৌঁছে যায় , তার জন্য শরিয়তের হুকুম আহকাম ,সালাত ,সওম ইত্যাদি মাফ হয়ে যায় এরূপ মনে করা শিরক।

১৫. শিরকের গন্ধযুক্ত উপাধিঃ পীর বা ওলিকে এমন কোন উপাধিতে সম্বোধন করা উচিত নয় যা অরথগত দিক দিয়ে আল্লাহ তায়ালার জন্য প্রযোজ্য ।যেমন ঃ গাউছুল আজম (সর্বশ্রেষ্ঠ সাহায্যকারী ), গরিবে নেউয়াজ ( গরিব্রা যার মুখাপেক্ষী), মুস্কিল কোষা ( যার মাধ্যমে বিপদ আপদ দূর হয়) , কাইয়ুমে জামান ( জামানা কায়েম করেছেন জিনি) ইত্যাদি। এভাবে সম্মধোন করলে কঠর শিরক হয়। 

১৬. সন্তানের নামকরনে নবী, আওলিয়া ও পীরের সাথে সম্পর্ক স্থাপন।যেমন ঃ গোলাম মুস্তাফা ( মুস্তফার গোলাম), আব্দুন্নবী (নবির দাস), আব্দুর রসূল (রসূলের দাস ) , আলী বখস ( আলী রাঃ এর দান), হোসেন বখস ( হুসাইন রাঃ এর দান ) , পীর বখস (পীরের দান) , গোলাম মহিউদ্দীন ( মহিউদ্দিনের গোলাম) , আব্দুল হাসান ( হাসানের গোলাম) ,আব্দুল হুসাইন ( হুসাইনের গোলাম ) ,গোলাম রসূল ( রসূলের গোলাম) ইত্যাদি নাম রাখা শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।

১৭. কুরআন - হাদিস ভিত্তিক আলেমদের অনুসরণ ছেরে দিয়ে পীর ধরা ও তার অন্ধানুসরন করাও শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।

১৮. অনেকের ধারণা মানুষের ভালো- মন্দ ,বিপদ-আপদ, উন্নতি - অবনতি ইত্যাদি গ্রহ - নক্ষত্রের প্রভাবে হয় । কেউ বিপদে পরলে বলা হয় এই ব্যাক্তির উপরে শনি গ্রহের প্রভাব পরেছে বা রাহুগ্রাস হয়েছে । কারো আনন্দের খবর শুনলে বলা হয়ে থাকে , এই ব্যাক্তি মঙ্গল গ্রহের সু নজরে আছে। এগুলো বলা ও মনে করা শিরক।

১৯. অনেকের ধারণা চন্দ্র ও সূর্য গ্রহন মানুষের ভালো -মন্দ, জন্ম - মৃত্যু , বিপদ-আপদের উপর প্রভাব বিস্তার করে ।এটা ভাবাও শিরক।

২০. গাইরুল্লার নামের কসম করা ঃ আবদুল্লাহ ইবনে উমর ( রা) থেকে বর্ণিত ,রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন । যে ব্যাক্তি গাইরুল্লার নামের কসম করল ,সে কুফরি করল অথবা শিরক করল। (তিরমিজিঃহা/১৫৩৫। মুলত আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারো নামে কসম করলে কসম হয় না । যেমনঃ রাসূলুল্লাহর কসম,কাবাঘরের কসম, নিজের চোখের কসম, বাবা-মায়ের কসম, বিদ্যা বা বইয়ের কসম, মাটির কসম ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ TOP 10 MOST BEAUTIFUL WOMAN IN ASIA 2024

২১. আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য পীর ,ওলি বা বুজুর্গ ব্যাক্তির অসিলা গ্রহনঃ আল্লাহকে পাওয়ার জন্য তার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভের লক্ষে ক্ষমা ও সাহায্য পাওয়ার জন্য কোন জীবিত বা মৃত পীর ,ওলী বা বুজুর্গ ব্যাক্তি কে অসীলা বা মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করাও শিরক।

২২. আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ জীবন বিধান প্রণেতা মনে করা - আল্লাহ তায়ালাই একমাত্র মানব জাতির সাবিক উন্নতির জন্য আইন বিধানের অধিকার রাখেন ।এ কাজের যোগ্যতা তিনি ছাড়া আর কেউ নন। (সূরা ইউসুফঃ ৪০)

২৩. মানব রচিত বিধান দ্বারা শাসন করা , এমনিভাবে ও চিরাচরিত অভ্যাস দ্বারা ফায়সালা করাও শিরক ।

২৪. সমাজতন্ত্র , পুঁজিবাদ , জাতীয়তাবাদ , প্রগতিবাদ , ধর্মনিরপেক্ষবাদ সমর্থন ও বিশ্বাস করাও শিরক।

২৫. মসজিদ ছাড়া অন্য কোন যায়গায় খাদেম হওয়া ।মাজারে খাদেম হওয়া শিরক। (বাকারাহ ঃ ১২৫)

২৬. কুরআনের বিষয়ে এমন ধারণা করা কুরআন ৯০ পারা । ৬০ পারা গোপনে আছে ।এটা ভাবাও শিরকের অন্তর্ভুক্ত । 

২৭. দ্বীন ইসলামের শরীয়ত মারেফত , হাক্কিকত , তরিকত , নামে ভাগাভাগি সৃষ্টি করা ইসলামি শরিয়ত ছাড়া সব কুফরি।

২৮. পীর ধরা ওয়াজিব । যার পীর নাই তার শীর নাই। যার পীর নাই তার পীর শয়তান , এসব কথা বলা ও বিশ্বাস করা শিরক । 

২৯. মাজারের পুকুরের মাছ , কচ্ছপ কুমিরকে কথিত ওলির সংশ্লিষ্ট কিছু মনে করা ও তাদের খাবার দেওয়া এবং খাবার গ্রহন করাকে সউভাজ্ঞ  মনে করা শিরক।

৩০. পীর- মুরশিদ , রাষ্ট্রীয় নেতা-নেত্রীদের সম্মানের উদ্দেশ্যে পশু জবাহ করাও শিরক।

আরো পড়ুনঃ ১৫টি ভাইরাল ফেসবুক ক্যাপশন 🍁| Facebook Caption Bangla ♥️

৩১. নবী (সা) জীবিত রয়েছেন এটা বিশ্বাস করাও শিরক।

৩২. নবী (সা) কে হাজির নাজির মনে করাও শিরক।

৩৩. কাশফ, ইলহাম , মুরাকাবা দাবি করা ও চর্চা করাও শিরক।

৩৪. আল্লাহ ব্যতিত অন্য কারো নামে শপত করাও শিরক।

৩৫. আল্লাহর মত করে অন্য কোন সত্তাকে বিনীত ও সম্মানের সাথে মহাব্বত করাও শিরক।

৩৬. যে বিষয়ে আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কেউ  সামরথ  রাখে না সে ক্ষেত্রে অন্যের উপর ভরসা করা ।যেমন ঃ প্রয়োজন পুরনের জন্য মৃত ও অনুপস্থিত কোন সত্ত্বার উপর ভরসা করা শিরক।

৩৭. আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কিছুকে ।যেমন ঃপ্রতিমা, মূর্তি ,আস্থানা, দরগাহ বা কবরে শায়িত মৃত ব্যাক্তি ,অনুরুপ অনুপস্থিত জীন ও মানুষকে গোপনে গোপনে ভয় করা শিরকের অন্তর্ভুক্ত।

৩৮. বিপদ -আপদ ও বদনজর থেকে মুক্তির জন্য তাবিজ -কবজ ঝুলানো (মুসনাদে আহমাদ ৪র্থ খন্ড ,পৃষ্ঠা ঃ ১৫৪) সুতা বালা বা অন্য কিছু পরিধান করা শিরক। (মুসনাদে আহমাদ ৪র্থ খন্ড , পৃষ্ঠা ঃ ১৫৬) , ইবনে মাজাহ হাঃ ৩৫৩১ ।

৩৯. হারাম- হালাল ও বিচার -ফায়সালার ক্ষেত্রে আলিম, পীর , ইমাম, দরবেশ ও শাসকদের অন্ধভাবে অনুসরনও শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।(সূরা ঃ ৩১)

৪০. কোন কিছুতে অশুভ বা কুলক্ষন মনে করা বা কোন কিছু দ্বারা নির্ণয় করা । যেমন ঃ বিকলাঙ্গ ,প্যাঁচা বা অপছন্দনীয় দেখলে অসুভ মনে করাও শিরক ।

আরো পড়ুনঃ ভালো কর্মের ফল(বাংলা গল্প)/Bengali Short Story/Bangla Moral Story

৪১. সুনাম অর্জনের জন্য লোক দেখানো বা শুনানো ইবাদাত (রিয়া)  করা শিরকের অন্তর্ভুক্ত।

৪২. আমল ইবাদাত দুনিয়ার জন্য করাও শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।

৪৩. আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারো বা কিছুর জন্য সিজদা বা মাথানত করা । যেমন ঃ কদম বুচি করা শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।

৪৪. আল্লাহর সিফাত সমুহে শিরক করা। যেমন ঃ আল্লাহর মত অন্য কাউকে পরম করুনাময় ও অসিম দয়ালু ,  রিজিকদাতা , বিধানদাতা ও খমাশীল মনে করাও শিরকের অন্তর্ভুক্ত ।

৪৫. আল্লাহ ব্যাতিত কোন জীন ,ওলী ,পীর ,ফকির ইত্যাদির নিকট ফরিয়াদ ও সাহায্য প্রাথনা ,তাদের উপর ভরসা ,তাদের উরদেশ্য পশু জবাই করা শিরক 

মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল প্রকার শিরক থেকে হেফাজত করুন ।আমিন। 

Comments

Most Popular Post

Fam, check out the details about the second season of the airdrop 💸

  Fam, check out the details about the second season of the airdrop 💸 The second season has officially started and you can participate until October 31st. In this season, we will be distributing 200,000 USDT for 75,000 holders. It's important for you to be active and complete the tasks: – Connect Wallet – Subscribe to our telegram channel – Invite a fren ❕ Watch out: these tasks will be supplemented in the future! Stay tuned to this channel, we'll keep you up to date on developments and changes. If you want to check the progress of USDT distribution for first season of the airdrop – visit this link . We are still in the process of making payments. Something new is coming… 💵 💸 Join Bits 📹 Youtube 🐣 X (Twitter)   🪙 CoinMarket

রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা!

 রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা! আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ, Extraordianary এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম।আজ আমরা রাসুল (সা.) -এর ১৬টি সুন্নত !ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা জানবো । আজকের এই আলোচনায় মহানবী (সা.) -এর  সুস্বাস্থ্যের কিছু বরকতময় অভ্যাস উল্লেখ করা হবে যা দেখে আধুমিক চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা বলেছেন যে ,দেড় হাজার বছর পূর্বে মহানবী (সা.) যে পদ্ধতি ও অভ্যাসের উদাহরণ দেখিয়ে গেছেন। সেই অভ্যাস বর্তমান কালে যদি কেউ নিয়মিত পালন করে তবে তার সাস্থ্যের জন্য আর নতুন কোন পরামর্শের দরকার হবে না । উক্ত পোষ্ট এ রাসুল (সা.)-এর বরকতময় অভ্যাস এর কিছু দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করা হলো। পাশাপাশি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অপূর্ব মিল ও তুলে ধরা হলো;   ১.ঘুম থেকে উঠার পর দুই হাতের তালু দিয়ে মুখমণ্ডল ও দুচোখ মর্দন করা জাতে তন্দ্রাভাব দূর হয়ে যায় ।(শামায়েলে তিরমিজি)ঃ  এ কাজটি শুধু বিজ্ঞানসম্মত নয় ,স্বাভাবিক ভাবেই আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো ,এ অভ্যাস করলে ঘুম থেকে কত দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়া যায়। তখন আর তন্দ্রা ভাবটা থাকে না  আরো পড়ুনঃ  এই ৫ শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে আল্লাহ্‌ ...

বদররের যুদ্ধে অংশ নেয়া ৩১৩ জন সাহাবীর নাম

 বদররের যুদ্ধে অংশ নেয়া ৩১৩ জন সাহাবীর নাম 🕋🥰🌼💙 <script type="text/javascript"> atOptions = { 'key' : 'bb18ca21db26920695a94deb0d63a113', 'format' : 'iframe', 'height' : 60, 'width' : 468, 'params' : {} }; </script> <script type="text/javascript" src="//www.topcreativeformat.com/bb18ca21db26920695a94deb0d63a113/invoke.js"></script> <script type="text/javascript"> atOptions = { 'key' : 'bb18ca21db26920695a94deb0d63a113', 'format' : 'iframe', 'height' : 60, 'width' : 468, 'params' : {} }; </script> <script type="text/javascript" src="//www.topcreativeformat.com/bb18ca21db26920695a94deb0d63a113/invoke.js"></script> ১.. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ) ৩. হযরত উসমান (রাঃ) ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ৬. হযরত যায়েদ বিন ...

আল্লাহ যে ৭ ধরনের মানুষকে খুব পছন্দ করেন। মিলিয়ে নিন আপনি আছেন কিনা!

 আল্লাহ যে ৭ ধরনের মানুষকে খুব পছন্দ করেন আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ, Extraordianary এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম।আজ আমরা জানতে চলেছি মানুষের কোন ৭ টি গুন আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন। যদিও এটি একটি কমন বিষয়,কিন্তু আমি খেয়াল করলাম যে ,মানুষ এ বিষয়গুলোকে একটু ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে ।অথবা ভুল বোঝেন। তাই প্রত্যেকটি টপিক খুলাসা করে আলোচনা করা হলো।  আমরা প্রতিনিয়ত আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা পাওয়ার চেষ্টা করি। এমন সব গুণাবলি আমাদের ধারণ করা উচিত , জেগুলো আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসেন। কেননা তার ভালোবাসার বদৌলতেই আমরা সফলতা ও নিয়ামত লাভ করতে পারব। তাই এই পোষ্ট এ সংক্ষেপে ৭ টি মানবিক গুণাবলি নিয়ে আলোচনা করা হলো। জেগুলো আল্লাহ তায়ালা নিজেও অত্যাধিক ভালোবাসেন। তা হলো; আরো পড়ুনঃ  রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা! ১. ধৈর্য ঃ   আল্লাহ তায়ালা বলেন, "আর যারা সবর করে ,আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন।"(সুরা আলে ইমরানঃ১৪৬) ধৈর্যের অনেকগুলো রুপ রয়েছে ।তার মধ্যে অন্যতম হলো ; প্রতিকুল অবস্থায় ধৈর্য ধারণঃ  কোন ব্যাক্তি কোন বাজে অবস্থায় পড়লেই তার অভিযোগ করা বা হতাশ হওয়া উচিত নয়।...

বাছাই করা ১৩ টি ইসলামিক স্ট্যাটাস 🌺|| New Islamic Status Bangla

  ইসলামিক স্ট্যাটাস  ১.দুনিয়ার সবকিছুর চেয়ে উত্তম হলো ফজরের নামায ।আলহামদুলিল্লাহ। ২.শেষ রাতের ইবাদাত আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় । ৩.আল্লাহর উপর যারা বিশ্বাস রেখেছে তাদের শেষটা কখনোও খারাপ হয়নি। ৪.ওযুর পানির মতো শ্রেষ্ঠ মেকআপ পৃথিবীর কথাও নেই। আলহামদুলিল্লাহ। ৫.অপেক্ষা হোক আযানের জন্য। ভালোবাসা হোক নামাজের জন্য। ৬.মা হলো জান্নাত, আর বাবা হলো পৃথিবী । আলহামদুলিল্লাহ। ৭.  নামায হচ্ছে নিজেকে পরিবর্তন করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম। ৮.হাজারো বাবা তাদের মেয়ের বেপরদাশীল কাজের জন্যই জাহান্নামে যাবে। নাউজুবিল্লাহ। ৯.আল্লাহ যাকে পথ দেখান , তাকে কেউ পথ ভ্রষ্ট করতে পারে না আরো পড়ুনঃ আল্লাহর ৫০টি উপদেশ আপনাকে জ্ঞানী করে দিবে!! ১০.কাওকে বার বার ডাকলে সে রাগান্বিত হয় কিন্তু আল্লাহ কে বার বার ডাকলে তিনি খুশি হন। ১১.হালাল কাজে কোন লজ্জা পাওয়া উচিত নয়, হোক সেটা বাদাম বিক্রি কিংবা রিক্সা চালানো। ১২.মানুষ পরকালকে বিশ্বাস করে ঠিকই কিন্তু অবহেলার কারণে নামায পড়ে না। ১৩.নামায কে যখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করবেন ,তখনই আপনি নামায পড়তে পারবেন।