Skip to main content

রাসূল সা:-এর ১০০টি সুন্নাহ, আপনার জীবন পরিবর্তন করে দিবে!

 রাসূল সা:-এর ১০০টি সুন্নাহ, আপনার জীবন পরিবর্তন করে দিবে!

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ, Extraordianary এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম।আজ আমরা রাসুল (সা.) এর ১০০ টি সুন্নাহ জানবো ।এও পোস্টটি সংক্ষিপ্ত আকারে সাজানো হয়েছে ।যাতে করে আপনারা অল্প সময়ে সুন্নাহ গুলো শিখতে পারেন। 



১.দুয়ায় নিজের আগে বাবা-মা ,পরিবার ও আত্মীয়দের জন্য দোয়া করা। (সিরাত)

২. রাস্তায় চলার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলে অপরের গায়ে হাত দিয়ে ধাক্কা না দেওয়া ,ভদ্রতার সাথে সরতে বলা। (আহমাদঃ১৪২৩৬) 

৩. ছোট -বড় সকলকে গণহারে আগে সালাম দেওয়া। (মুসলিমঃ ৫৮) 

৪. অন্যের দোষ-ত্রুটি ভুলের কথা গোপন রাখা ।( আবু দাউদঃ৪৯৪৬)

৫. অসুস্থ লোকদের দেখতে যাওয়া ।( ইবনে মাজাহঃ ১৪৪২)

৬. সকালে ফজর আদায় করে না ঘুমানো ।( মুসলিমঃ৬৬০)

৭. অন্যকে দুর্ভাবনা - সংশয়,ভয়ের কথা বা নেতিবাচক কথা না বলা। (আহমাদঃ ২৮৬১৮)

৮. গরীব-দরিদ্রকে খাওয়ানো, সে বিধর্মী হলেও।( মুসলিমঃ১০৫১)

৯. ঘরের কাজে মা-বাবা ও স্ত্রী কে সাহায্য করা। ( বুখারীঃ৬৭৬)

১০. অসুস্থতা বা রোগে কোরআন দ্বারা রুকাইয়াহ করা।( বুখারীঃ৫৪৯৬)

আরো পড়ুনঃ ৪৫টি শিরক! যা আমরা না জেনে নিয়মিত করে থাকি!!

১১. ঘুম থেকে উঠে হাত দিয়ে মুখে ঘুমের আবেশ মুছতে থাকা। ( বুখারীঃ১৮৩)

১২. অধিক মাত্রায় সদকায়ে জারিয়াহ করা। ( মুসলিমঃ১৬৩১)

১৩. প্রতি শুক্রবারে জুমআর সালাতের আগে নোখ ও গোফ কাটা ।(বায়হাকীঃ২৪৪)

১৪. বেশি বেশি আল্লাহর অনুগ্রহ ও নিয়ামত নিয়ে চিন্তা করা । ( তাবারানীঃ ৬৩১৯)

১৫. মাঝেমধ্যে খালি পায়ে মাটির উপর বা ঘাসের উপর হাটা। ( আহমাদঃ২২৯৬৯)

১৬. দুই মুসলিম মিলিত হলে মুসাফা করা ।( তিরমিজিঃ২৭২৭)

১৭. চুলের যত্ন নেওয়া।( বুখারীঃ২৭৪৮)

১৮. নিয়মিত চুল আঁচড়ানো ।( আবু দাউদঃ ৭৬)

১৯. হাটার সময় দৃষ্টি ভূমির দিকে তাকিয়ে হাটা ।( শামায়েলে তিরমিজি,  পৃষ্ঠাঃ১)

২০. ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখলে বা ভয় পেলে বাম দিকে ৩ বার থুথু নিক্ষেপ করা ,পাশ পরিবর্তন করে শোয়া ও তিনবার আউজু বিল্লাহিমিনাশ শায়তনির রজীম পড়া ।( মুসলিমঃ১৭৭১)

২১. ডান হাতের আঙুল দিয়ে তাসবীহ গননা করা । ( তিরমিজিঃ ৫২১)

২২. বৃষ্টি পছন্দ করা , হাত দিয়ে ধরা ও গায়ে মাখা। ( মুসলিম ৮৯৮)

২৩. কেউ কিছু চাইলে মুখের উপর না করে না দিয়ে দুঃখের সাথে নিজের অপারগতা প্রকাশ করা। ( আহমদঃ ১৪২৯৪)

২৪. প্রিয়জনকে নিয়ে(বিশেষত স্বামী-স্ত্রী) একসাথে হাটা ।( বুখারীঃ৫২১১)

২৫. আকাশের দিকে তাকানো। ( মুসলিমঃ২৫৩১)

২৬. যে কোন আনন্দ বা খুশির সংবাদ শুনলে সাথে সাথে একটি সিজদাহ দেওয়া ও দুয়া করা ।( আবু দাউদঃ ২৭৭৪)

২৭. বেশি বেশি কবরস্তান জিয়ারত করা।( তিরমিজিঃ১০৫৪)

২৮. মাঝেমধ্যে অন্যদের সাথে বাস্তবভিত্তিক হাসি- কৌতুক ও মজা করা। ( তিরমিজিঃ১৫)

২৯. নিজ মাতৃভূমির জন্য দোয়া করা। ( সিরাত)

৩০. সর্বদা মুখে নিঃশব্দে জিকির করা, যাতে পাশের জন ও কিছু না বোঝে ।( কিতাবুয যুহদ)

আরো পড়ুনঃ এই ১৬ শ্রেণীর ব্যাক্তির নামাজ কবুল হয় না!

৩১. সর্বদা মুখে মিষ্টি হাঁসি রাখা। ( ইবনে মাজাহঃ ৩৫২)

৩২. সর্বদা রাগ দমিয়ে রাখা ।( ইবনে মাজাহঃ৩৫৩)

৩৩. যেভাবেই হোক রাগকে নিয়ন্ত্রন করা।( আবু দাউদঃ ৪৭৮৪)

৩৪. রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা ।( বুখারীঃ৬৫৪)

৩৫. শত্রুর জন্য অধিক মাত্রায় হেদায়াতের দোয়া করা।( সিরাত)

৩৬. সালামের উত্তরে এক শব্দ বাড়িয়ে বলা ও পূর্ণ সালাম দেওয়া । ( আবু দাউদঃ৫১৯৫)

৩৭. পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে মুসকি হাঁসি দেওয়া।( মুসলিমঃ২৫৮০)

৩৮. বড়দের সর্বদা সম্মান করা । ( তিরমিজিঃ ১৯২১)

৩৯. মসজিদ-মজলিসে অন্যের ঘার না টপকিয়ে ,যেখানে স্থান পাওয়া সেখানেই বসা। ( ইবনে খুজায়মাঃ ১৮১১)

৪০. যথাসম্ভব হায় তোলা রোধ করা। (বুখারীঃ৩২৮৯)

৪১. দাঁড়ি যথাসম্ভব বড় করা ও গোফ ছোট করা ।(মুসলিমঃ৪৯১)

৪২. বসে জোতা পরা ও খোলা । (আবু দাউদঃ৪১৩৫)

৪৩. দুই জুতা বা দুই মোজা একত্রে ও ঠিক ভাবে পরা, শুধু একপায়ে পরে না হাটা।(মুসলিমঃ২০৯৯)  

৪৪. অন্যের ঘরে প্রবেশের সময় সালাম  দিয়ে, অনুমতি নিয়ে ও নিজের পূর্ণ পরিচয় দিয়ে ঢোকা। (বুখারীঃ৬২৫০)

৪৫. অন্যের ঘোড়া উকি ঝুকি না মারা।(মুসলিমঃ২১৫৬)

৪৬. শিশুদের পছন্দ করা,স্নেহ করা। (বুখারীঃ৫৬৫১)

৪৭. পশু- পাখিদের ভালোবাসা ও খাওয়ানো।(নাসাইঃ৩৪১)

৪৮. অপর জনকে সাহায্য করা বা তার কোন প্রয়োজন পূরণ করে দেওয়া। (তিরমিজিঃ১৯৫৬)

৪৯. নিজে গরিব হলেও অপরকে যথাসম্ভব ঋণ দেওয়া, সামান্য পরিমাণে হলেও ।(আহমদঃ২৩০৪৬)

৫০. কারো সাথে কথা বলার সময়, অন্যজন কথা শেষ করার আগেই মাথা ( দৃষ্টি ) না সরানো ।(আবু দাউদঃ৪৭৯৪)

আরো পড়ুনঃ এই ১০টি হারাম কাজ করলে জাহান্নামের অধিবাসি হবেন!

৫১. অধিক হারে গাছ লাগানো ও গাছের যত্ন নেওয়া। (মুসলিমঃ৪০৫০)

৫২. প্রতিনিয়ত আত্মসমালোচনা করা । (সিরাত)

৫৩. আপনার কোন কাজের জন্য যে কারো কষ্ট না হয় সেদিকে লক্ষ রাখা ।

৫৪. ঘ্যমানোর আগে ওযু করে নেওয়া । (হিব্বানঃ১০৫১)

৫৫. রাতে ঘুমানোর আগে সূরা ফালাক,নাস ও ইখালাস পরে  হাতে ফু দিয়ে যতটুকু সম্ভব শিরিরে হাত বুলানো । (বুখারীঃ৫০১৭)

৫৬. ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত ও সূরা কাফীরুন পড়া । (বুখারীঃ৩২৭৫)

৫৭. ঘুমানোর আগে বিছানায় শুয়ে ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার সুবহানআল্লাহ ও ৩৪ বার আল্লাহু আকবর পড়া। (বুখারীঃ৬৩১৮)

৫৮. রাতে এশার পর দ্রুত ঘুমাতে যাওয়া । (আবু ইয়ালাঃ৪০৩৯)

৫৯. ঘুমানোর সময় ডান কাত হয়ে ঘুমানো, ডান হাতকে ডান গালের নিচে রাখা। (বুখারীঃ৬৩১৪)

৬০. ঘুমানোর আগে বিছানা অবশ্যয় ভালোমতো ঝেরে নেওয়া । (বুখারীঃ৬৩২০)

৬১. ঘুমার আগে দু চোখে সুরমা লাগানো। (বুখারীঃ৫৪২৩)

৬২. অন্য কেউ ঘুমানোর সময় শব্দ না করা। (মুসলিমঃ১০৩)

৬৩ .সর্বদা ঢিলে ঢালা পোশাক পড়া । (মুয়াত্তা মালিকঃ১৬৩৬)

৬৪. পুরুষরা সাদা ও সবুজ রঙের পোশাক বেশি পরা । (ইবনে মাজাহঃ৩৫৬৭)

৬৫. কাপর হাটু ও টাকনুর মাঝ পর্যন্ত পরা । (দারিমীঃ৪)

৬৬. পাঞ্জাবি বেশি পছন্দ করা । (আবু দাউদঃ৪০২৫)

৬৭. পুরুষদের হলুদ ও লাল টকটকে কাপড় না পরা । (মুসলিমঃ২০৭৮)

৬৮. অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণকারী রঙিন ও ছবি আঁকা পোশাক থেকে দূরে থাকা । (মুসলিমঃ৩৭৩)

৬৯. মাথা সর্বদা ঢেকে রাখা ,হোক সেটা পাগড়ী ,টুপি কিংবা কাপড় দিয়ে। (বায়হাকিঃ১৭৫)

৭০. খাবার খাওয়ার সময় পেটের এক ভাগ খাবার, এক ভাগ পানি ও এক ভাগ খালি রাখা । (তিরমিজিঃ ২৩৮০)

আরো পড়ুনঃ নামাজে মনোযোগ বাড়াতে মনোবিজ্ঞান কি বলে? জেনে নিন!

৭১. খাওয়ার সময় পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে খাওয়া ও ধীরে ধীরে সময় নিয়ে খাওয়া । (তিরমিজিঃ ১৮৩৫)

৭২. কিছুতে হেলান দিয়ে বসে না খাওয়া । ( বুখারীঃ৪৮৯৩)

৭৩. উঁচু চেয়ার, টেবিল , টুল ব্যাবহার না করে সমতলে বসে খাওয়া । (বুখারীঃ৪৯০৮)

৭৪. খাওয়ার সময় অন্যদের সাথে কথা বলতে বলতে খাওয়া কিন্তু মুখে খাবার নিয়ে কথা না বলা । (ইবনে মাজাহঃ৩২৮৬)

৭৫. খাবারের স্বাদ বা মান ভালো না হলেও আল্লাহর শুক্রিয়া আদায় করা । (মুসলিমঃ২৭৩৪)

৭৬. স্বাদহীন আঁশযুক্ত খাবার তুলনামূলক বেশি খাওয়া । (বুখারীঃ৪৯০৬)

৭৭. যে কোন কিছু বসে খাওয়া বা পান করা । (রিয়াদুস সালেহিনঃ ৭৭৫)

৭৮. সুযোগ থাকলে কখনো একা না বসে অনেককে নিয়ে একত্রে খেতে বসা । (আহমাদঃ১৫৬৬৮)

৭৯. খাবার অল্প হলেও তা অনেকে মিলে ভাগাভাগি করে খাওয়া । (ইবনে মাজাহঃ ৩২৮৭)

৮০. পেট সর্বদা কিছুটা খালি রাখা । (ইবনে মাজাহঃ৩৩৫০)

৮১. নবজাতকের তাহনিক বা মুখে মিষ্টি কিছু দেওয়া । (বুখারীঃ৫৪৬৭)

৮২. নিয়মিত তাহাজ্জুত আদায় করা । (বুখারী)

৮৩. জুমআর দিন জুমআর উদ্দেশ্যে গোসল করা , সুন্দর ও দামী পোশাক পরিধান ও সুগন্ধী ব্যাবহার করা । (বুখারীঃ৮৭৭)

৮৪. জুমআর আযান হয়ে গেলে কেনাবেচা না করা । (সূরা জুম'আঃ ৯)

৮৫. সুতরা সামনে রেখে নামাজ পড়া । (ইবনে মাজাহঃ৯৪৫)

৮৬. কুরবানীর মাংস নিজেদের ও আত্মীয়দের দরকার শেষে যতটা সম্ভব দান করা । (সিরাত)

৮৭. অজুর পর অবশ্যয় কালেমায়ে শাহাদাহ পড়া , সম্ভব হলে খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে। (মুসলিমঃ৪৪৪)

৮৮. যেকোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যয় দুই রাকাত ইস্তেখারার সালাত আদায় করা । (বুখারীঃ৬৩৮২)

৮৯. সালাতুত তাসবিহ,তাওবা , হাজাত ,ইস্তেখারা ও দোহা আদায় করা । (তিরমিজিঃ৪৭৯)

৯০. সর্বদা ইস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) ও লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়া । (তিরমিজিঃ৪৬২)

আরো পড়ুনঃ গুনাহ থেকে বাঁচার ৭০টি শক্তিশালী উপায় | 70 Powerful Ways to Avoid Sin

৯১. যে কোন বিপদে, কষ্টে কোনো দুঃখজনক বা মুসলিম কারো মৃত্যুর খবর শুনলে ইন্নালিল্লাহ পড়া । (মুসলিমঃ৬৩২)

৯২. সালাত শেষে বেশি বেশি করে সুবহানআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ,আস্তাগফিরুল্লাহ পড়া । (মাজাহঃ১২৫২)

৯৩. প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর তিন বার আস্তাগফিরুল্লাহ পড়া । (মুসলিমঃ৪১৪।)

৯৪. ফজর ও মাগরিবের পর অবশ্যয় ৭ বার আল্লা হুম্মা আজির'নি মিনান্নার পড়া। (হিব্বানঃ২০২২)

৯৫. জুমা বারে বেশি বেশি দুরুদ পড়া । (আবু দাউদঃ১০৪৭)

৯৬. উপরে ওঠার সময় আল্লাহু আকবর ও নিচে নামার সময় সুবহানআল্লাহ পড়া । (বুখারীঃ২৯৯৩)

৯৭. ফজর ও মাগরিবের পর সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি ,সুবহানাল্লাহিল আজীম পড়া ।

৯৮. সকাল-সন্ধ্যায় ১০০ বার করে সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পড়া । (মুসলিমঃ২০৭১)

৯৯. কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে আউজুবিল্লাহিমিনাশ শায়তনির রজীম পড়া ও মোরগের ডাক শুনলে নির্দিষ্ট দোয়া পড়া । (মুসলিমঃ২০৯২)

১০০. এছাড়া সকাল সন্ধ্যায় অবশ্যয় সাইয়েদুল ইস্তেগফার পাঠ করা । (বুখারী)

মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে নেক আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

Comments

Most Popular Post

Fam, check out the details about the second season of the airdrop 💸

  Fam, check out the details about the second season of the airdrop 💸 The second season has officially started and you can participate until October 31st. In this season, we will be distributing 200,000 USDT for 75,000 holders. It's important for you to be active and complete the tasks: – Connect Wallet – Subscribe to our telegram channel – Invite a fren ❕ Watch out: these tasks will be supplemented in the future! Stay tuned to this channel, we'll keep you up to date on developments and changes. If you want to check the progress of USDT distribution for first season of the airdrop – visit this link . We are still in the process of making payments. Something new is coming… 💵 💸 Join Bits 📹 Youtube 🐣 X (Twitter)   🪙 CoinMarket

রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা!

 রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা! আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ, Extraordianary এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম।আজ আমরা রাসুল (সা.) -এর ১৬টি সুন্নত !ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা জানবো । আজকের এই আলোচনায় মহানবী (সা.) -এর  সুস্বাস্থ্যের কিছু বরকতময় অভ্যাস উল্লেখ করা হবে যা দেখে আধুমিক চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা বলেছেন যে ,দেড় হাজার বছর পূর্বে মহানবী (সা.) যে পদ্ধতি ও অভ্যাসের উদাহরণ দেখিয়ে গেছেন। সেই অভ্যাস বর্তমান কালে যদি কেউ নিয়মিত পালন করে তবে তার সাস্থ্যের জন্য আর নতুন কোন পরামর্শের দরকার হবে না । উক্ত পোষ্ট এ রাসুল (সা.)-এর বরকতময় অভ্যাস এর কিছু দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করা হলো। পাশাপাশি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের অপূর্ব মিল ও তুলে ধরা হলো;   ১.ঘুম থেকে উঠার পর দুই হাতের তালু দিয়ে মুখমণ্ডল ও দুচোখ মর্দন করা জাতে তন্দ্রাভাব দূর হয়ে যায় ।(শামায়েলে তিরমিজি)ঃ  এ কাজটি শুধু বিজ্ঞানসম্মত নয় ,স্বাভাবিক ভাবেই আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো ,এ অভ্যাস করলে ঘুম থেকে কত দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়া যায়। তখন আর তন্দ্রা ভাবটা থাকে না  আরো পড়ুনঃ  এই ৫ শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে আল্লাহ্‌ ...

বদররের যুদ্ধে অংশ নেয়া ৩১৩ জন সাহাবীর নাম

 বদররের যুদ্ধে অংশ নেয়া ৩১৩ জন সাহাবীর নাম 🕋🥰🌼💙 <script type="text/javascript"> atOptions = { 'key' : 'bb18ca21db26920695a94deb0d63a113', 'format' : 'iframe', 'height' : 60, 'width' : 468, 'params' : {} }; </script> <script type="text/javascript" src="//www.topcreativeformat.com/bb18ca21db26920695a94deb0d63a113/invoke.js"></script> <script type="text/javascript"> atOptions = { 'key' : 'bb18ca21db26920695a94deb0d63a113', 'format' : 'iframe', 'height' : 60, 'width' : 468, 'params' : {} }; </script> <script type="text/javascript" src="//www.topcreativeformat.com/bb18ca21db26920695a94deb0d63a113/invoke.js"></script> ১.. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ) ৩. হযরত উসমান (রাঃ) ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ৬. হযরত যায়েদ বিন ...

আল্লাহ যে ৭ ধরনের মানুষকে খুব পছন্দ করেন। মিলিয়ে নিন আপনি আছেন কিনা!

 আল্লাহ যে ৭ ধরনের মানুষকে খুব পছন্দ করেন আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লহ, Extraordianary এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম।আজ আমরা জানতে চলেছি মানুষের কোন ৭ টি গুন আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন। যদিও এটি একটি কমন বিষয়,কিন্তু আমি খেয়াল করলাম যে ,মানুষ এ বিষয়গুলোকে একটু ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে ।অথবা ভুল বোঝেন। তাই প্রত্যেকটি টপিক খুলাসা করে আলোচনা করা হলো।  আমরা প্রতিনিয়ত আল্লাহ তায়ালার ভালোবাসা পাওয়ার চেষ্টা করি। এমন সব গুণাবলি আমাদের ধারণ করা উচিত , জেগুলো আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসেন। কেননা তার ভালোবাসার বদৌলতেই আমরা সফলতা ও নিয়ামত লাভ করতে পারব। তাই এই পোষ্ট এ সংক্ষেপে ৭ টি মানবিক গুণাবলি নিয়ে আলোচনা করা হলো। জেগুলো আল্লাহ তায়ালা নিজেও অত্যাধিক ভালোবাসেন। তা হলো; আরো পড়ুনঃ  রাসুল সাঃ-এর ১৬টি সুন্নত! ও এর বৈজ্ঞানিক উপকারিতা! ১. ধৈর্য ঃ   আল্লাহ তায়ালা বলেন, "আর যারা সবর করে ,আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন।"(সুরা আলে ইমরানঃ১৪৬) ধৈর্যের অনেকগুলো রুপ রয়েছে ।তার মধ্যে অন্যতম হলো ; প্রতিকুল অবস্থায় ধৈর্য ধারণঃ  কোন ব্যাক্তি কোন বাজে অবস্থায় পড়লেই তার অভিযোগ করা বা হতাশ হওয়া উচিত নয়।...

বাছাই করা ১৩ টি ইসলামিক স্ট্যাটাস 🌺|| New Islamic Status Bangla

  ইসলামিক স্ট্যাটাস  ১.দুনিয়ার সবকিছুর চেয়ে উত্তম হলো ফজরের নামায ।আলহামদুলিল্লাহ। ২.শেষ রাতের ইবাদাত আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় । ৩.আল্লাহর উপর যারা বিশ্বাস রেখেছে তাদের শেষটা কখনোও খারাপ হয়নি। ৪.ওযুর পানির মতো শ্রেষ্ঠ মেকআপ পৃথিবীর কথাও নেই। আলহামদুলিল্লাহ। ৫.অপেক্ষা হোক আযানের জন্য। ভালোবাসা হোক নামাজের জন্য। ৬.মা হলো জান্নাত, আর বাবা হলো পৃথিবী । আলহামদুলিল্লাহ। ৭.  নামায হচ্ছে নিজেকে পরিবর্তন করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম। ৮.হাজারো বাবা তাদের মেয়ের বেপরদাশীল কাজের জন্যই জাহান্নামে যাবে। নাউজুবিল্লাহ। ৯.আল্লাহ যাকে পথ দেখান , তাকে কেউ পথ ভ্রষ্ট করতে পারে না আরো পড়ুনঃ আল্লাহর ৫০টি উপদেশ আপনাকে জ্ঞানী করে দিবে!! ১০.কাওকে বার বার ডাকলে সে রাগান্বিত হয় কিন্তু আল্লাহ কে বার বার ডাকলে তিনি খুশি হন। ১১.হালাল কাজে কোন লজ্জা পাওয়া উচিত নয়, হোক সেটা বাদাম বিক্রি কিংবা রিক্সা চালানো। ১২.মানুষ পরকালকে বিশ্বাস করে ঠিকই কিন্তু অবহেলার কারণে নামায পড়ে না। ১৩.নামায কে যখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করবেন ,তখনই আপনি নামায পড়তে পারবেন।